অন্তর বিদীর্ণ করে উত্তর খুঁজি, বুকে হাহাকার চোখে অশ্রু: আসিফ নজরুল

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দুই বাস চালকের হঠকারীতার শিকার হয়ে প্রথমে হাত পরে জীবন হারানো রাজীবের মৃত্যর পর সারাদেশে বিষয়টি তুমুল আলোচনায়।এমনি এক মুহূর্তে বুধবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেইজে গভীর অনুশোচনা ও ক্ষোভের কথা প্রকাশ করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অদ্যাপক আসিফ নজরুল।

তিনি তার স্ট্যাটাসটি শুরু করেন এভাবে, ‘আজকে অফিস শুরু দেরীতে। ভাবলাম ঘুমাই আরেকটু। কিন্তু পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে আমি আর ঘুমাতে পারি না। রাজীবের নিস্পাপ মুখ তাকিয়ে আছে আমার দিকে, আমাদের দিকে।’

তিনি আরো লিখেছেন, কেন রাজীব? সে জানতে চায়: মরলাম কেন স্যার? অন্যায়টা কি আমার! অন্তর বিদীর্ণ করে উত্তর খুঁজি। বুকে হাহাকার, চোখে অশ্রু। কিন্তু জানি দু’পয়সা দাম নাই আসলে এসবের।

এ দেশকে শুয়োরের দেশ বলেছিল রাজপথে লাঞ্ছিত এক কিশোরী। শুযোরের না, এটা আসলে হায়েনার দেশ এখন। সফেদমুখী, কিন্তু হায়েনার চেয়েও হিংস্র প্রানীদের। তাদের লকলকে জীভ ভেজাতে পথে-প্রান্তরে রক্ত ঝরে অসহায়, অবোধ মানুষের।

আইন বিভাগের জনপ্রিয় এ অধ্যাপক তার স্ট্যাটাসের একেবারে শেষে লেখেন, ‘রাজীব, সন্তান আমার, তোমাকে মরতে হয়েছে এজন্য। ক্ষমা চাই না তোমার কাছে। অভিশাপ দাও আমাদের। আর তুমি থাকো অপার শান্তিতে।’
rtnn

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনি কোথায় ছিলেন? আপনি তো যুদ্ধ করেন নাই: শেখ হাসিনাকে কাদের সিদ্দিকী!!
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ভোট ছাড়া এমপি বাপ ছাড়া সন্তানের মতো। ভোট ছাড়া এমপি হওয়া অন্যায় কাজ। বুধবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের কাইচাপুর আলিম মাদরাসা প্রাঙ্গণে স্থানীয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, শেখ হাসিনা সেদিন বলেছেন- জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ওপর গুলি চালিয়েছেন। তিনি প্রশ্ন রাখেন, আপনি কোথায় ছিলেন? আপনি তো যুদ্ধ করেন নাই।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সময় যদি প্রতিবাদ না করতাম তাহলে আপনি ও আওয়ামী লীগ থাকত না। কৃতজ্ঞতা নেই। শেখ হাসিনা এমন একটা মানুষ বাপের হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেও তাদের সম্মান করে না।

তিনি আরও বলেন, যারা মারার ষড়যন্ত্র করে সে রকম নেতাদের সম্মান করে। মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনী যত লোক মারতে পারেনি, ইনুদের গণবাহিনী তার চেয়েও বেশি লোক হত্যা করেছে। তিনি এখন হাসিনার মন্ত্রী। আমি ভালো মানুষের দল করতে চাই।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বলেন, আজ দেশের অবস্থা। খালেদা জিয়াকে জেলে দিছে। তার সাড়ে ৭৩ বছর বয়স। বাসাই তো সাব-জেল করা যেত। তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বরিশালে বলেছেন- চুরির বিচার হইছে। দুই কোটি টাকা চুরির অভিযোগে জেলে দিলেন। আর আপনি দুই হাজার কোটি টাকা চুরি কইরা বুক ফুলাইয়া হাঁটতাছেন। দেশের মানুষ তাকে জেলে দেয়া পছন্দ করে নাই। পছন্দ করত যদি দুই হাজার, ১০ হাজার, ২০ হাজার কোটি টাকার বিচার করা হতো। তার মুখে এসব কথা শোভা পায় না। সেদিন বলছেন- বিএনপি চোরের পক্ষে আন্দোলন করতেছে।’

তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আপনারা যা করতাছেন তা কি সাধুদের পক্ষে? বিএনপি বলে আওয়ামী লীগ চোর। আওয়ামী লীগ বলে বিএনপি চোর। তাহলে দেশে কি চোরে চোরে চুলাচুলি করতাছে? আমরা সেখান থেকে মুক্তি চাই। এ রকম হতে হলে পুরুষের শাসন দরকার। সেখান থেকে মুক্তি চাইলে গামছা ধরেন। যত দিন বেঁচে থাকব অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলব।

ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আজিজুল হক তালুকদারের সভাপতিত্বে জনসভায় হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক, ইকবাল সিদ্দিকী, শফিকুল ইসলাম, অধ্যক্ষ এম আব্দুর রশিদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন
দলের ভেতরে ও বাইরে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য জোবাইদা রহমান’

দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যদি নির্বাচনের অযোগ্য বিবেচিত হন তাহলেও উদ্ভূত পরিস্থিতিই বিএনপিকে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে নিয়ে যেতে পারে। কারণ এ ছাড়া দলটির সামনে ওই সময় ভালো বিকল্প আর কিছুই থাকবে না। এমন আলোচনা এখন দলীয় নেতাদের পাশাপাশি সমর্থক সুধীজনদের মধ্যেও ঘুরেফিরে উঠছে।

এদিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করলে দলটির নিবন্ধন বাতিল হবে বলে সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, সব গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবেই হবে। তবে নির্বাচনকালীন সরকারের আকার ছোট হবে। কমবে মন্ত্রীর সংখ্যা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা চলে যাবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে।

এদিকে বিএনপির একটি সুত্র থেকে জানা গেছে, নির্বাচনের সময় খালেদা জিয়া একান্তই দলের হাল না ধরতে পারলে বিকল্প হিসেবে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের নাম উঠছে দলের মধ্যে। বিএনপির সংশ্লিষ্ট নেতারা বলছেন, খালেদা ও তারেকের অনুপস্থিতিতে পরিস্থিতিই জোবাইদাকে টেনে আনতে পারে।

এসব বিষয়ে দলটির মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা অবশ্য এখনো হয়নি। তবে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজা হওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ায় দলটির সামনে কী করণীয়, সে আলোচনা অনানুষ্ঠানিকভাবে সামনে আসছে।

বিএনপি নেতাদের আশঙ্কা, শেষ পর্যন্ত জামিনে খালেদা জিয়ার মুক্তি মিললেও আইনগত মারপ্যাঁচে তাঁকে নির্বাচনে অযোগ্য গণ্য করা হতে পারে। বিএনপি নেতারা এমন অভিযোগ প্রকাশ্যেই করছেন। আর আওয়ামী লীগ ও নির্বাচন কমিশন বলছে, বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে।

রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনের অযোগ্য বিবেচিত হলে বিএনপির সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে। প্রথমত, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। তীয়ত, খালেদা জিয়ার সম্মতি নিয়েই নির্বাচনে যাওয়া।
খালেদা জিয়া কী সিদ্ধান্ত দেবেন, দলটির নেতাদের কাছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে কারাগারে যাওয়ার আগে যে অবস্থান তিনি ব্যক্ত করে গেছেন, তা বেশ ইতিবাচক বলেই ধরে নিয়েছেন নেতারা।

খালেদা জিয়া সংঘাতের পথ পরিহার করে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করার জন্য নেতাদের নির্দেশ দিয়ে গেছেন। আর বিএনপি এখনো সেই অবস্থানেই আছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনাও এখনো ইতিবাচকই আছে
ফলে অন্য কোনো ‘অপশন’ না থাকলে শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়া ইতিবাচক পথে থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার নির্দেশনাই দিতে পারেন বলে মনে করছে বিএনপির বড় একটি অংশ। যদিও কৌশলগত কারণে বিএনপি এ বিষয়ে অবস্থান এখনই স্পষ্ট করতে রাজি নয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ মনে করেন, খালেদা জিয়া জামিনে মুক্তি লাভ করবেন। তবে তাঁকে নির্বাচনে অযোগ্য ‘ঘোষণা’ করা হলে নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে এখনই ‘কনক্লুশনে’ আসা যাবে না।

তিনি বলেছেন, নির্বাচনের এখনো বেশ সময় বাকি আছে। তা ছাড়া এটি আইন-আদালতের ব্যাপার।’ তাঁর মতে, বিএনপির জনসমর্থন অনেক। কিন্তু খালেদা জিয়ার অবস্থা কী হবে, নির্বাচনের আগে সে বিষয়ে জনগণ জানতে চাইবে। ফলে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ায় বিশ্বাস করে বিএনপি। কারণ বিএনপি নির্বাচনের দল।

তবে চেয়ারপারসনকে সরকার অযৌক্তিকভাবে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে জনমনে তার ব্যাপক প্রতিক্রিয়া ঘটবে। ওই অবস্থায় বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি না, তা সময়ই বলে দেবে। তবে খালেদা জিয়াকে ছাড়া এ দেশের কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। ’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘চেয়ারপারসনকে অযোগ্য ঘোষণা করা হলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত এত তাড়াতাড়ি নেওয়া যাবে না। সময়ই তা বলে দেবে। বাইরে এ প্রসঙ্গে যে আলোচনা সেটিকে স্পেকুলেশন ছাড়া কিছুই বলা যায় না। তবে এটি ঠিক যে সরকার চাইছে না যে বিএনপি নির্বাচনে যাক।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ প্রায় প্রতিদিনই বলছেন, খালেদা জিয়া ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। দলের সিনিয়র অন্য নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়াকে মুক্ত করেই বিএনপি নির্বাচনে যাবে। অর্থাৎ নির্বাচনের পক্ষেই এখনো তাঁদের অবস্থান।

কিন্তু খালেদা জিয়া অংশ না নিতে পারলেও বিএনপি নির্বাচনে যাবে—এ কথা কৌশলগত কারণে বলতে পারছেন না তাঁরা। তবে নির্বাচন সামনে রেখে যে রাজনৈতিক চিত্র তাঁদের সামনে ভেসে উঠছে, তাতে খালেদা জিয়াকে জামিনে মুক্ত করানোর পাশাপাশি ‘নিরপেক্ষ’ নির্বাচন আদায় করার দাবি তাঁরা সরকারকে মানতে বাধ্য করতে পারবেন কি না, এ নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি বিএনপি যাতে নির্বাচন থেকে দূরে থাকে—এমনটিই সরকার চাইছে বলে বিএনপি মনে করে।

দলটির নেতাদের মতে, বিএনপিকে নির্বাচনের ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থানে নিতেই খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়ে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার দিনই বিএনপি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করুক এবং তার সূত্র ধরে দলটির নেতাকর্মীদের ওপর ‘ক্র্যাকডাউন’ চালানোর পরিকল্পনা সরকারের ছিল বলে বিএনপি বিশ্বাস করে। কিন্তু আগেই সেটা বুঝতে পেরে বিএনপি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে যায়।

এদিকে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে দলের সিনিয়র নেতারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে হাল ধরেছেন। কিন্তু তাঁর জামিনে মুক্তি না মিললে ওই ইস্যুতে আন্দোলন, পাশাপাশি নিরপেক্ষ নির্বাচন আদায়ের আন্দোলনে গেলে তাতে কতখানি সফলতা পাওয়া যাবে, সে নিয়ে তাঁরা নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না। অন্যদিকে নির্বাচনে না গেলে দলের নিবন্ধন বাতিলের জন্য চাপ তৈরি হবে।

২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ও নির্বাচনে আগে ঘোষণা হতে পারে। তারেক রহমান ওই মামলার আসামি। অনেকের মতে, রায় ঘোষিত হওয়ার পর বিএনপির নেতৃত্বে তারেকের থাকা না থাকা নিয়েও নতুন করে বিতর্ক তৈরি হতে পারে।

সম্ভাব্য ওই পরিস্থিতির প্রসঙ্গ উঠলে অনেকে আবার জোবাইদা রহমানের নাম নিচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, নির্বাচনী প্রচারে জিয়া পরিবারের কারো না কারো মাঠে থাকতে হবে। সেদিক থেকে দলের ভেতরে ও বাইরে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মনে করা হচ্ছে জোবাইদাকে।

অবশ্য ওই সময় পর্যন্ত বিএনপির নেতাকর্মীরা কতটা সক্রিয় থাকতে পারবে, সেটা নিয়েও সংশয় আছে নানা মহলের। ওই পরিস্থিতিতে খালেদা জিয়া নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে পারেন বলে অনেকে মনে

করছেন।

শত নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচনে যাওয়াই বিএনপির লক্ষ্য। তবে খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে না পারলে শেষ পর্যন্ত বিএনপি কী করবে, সেটি এখনই বলা সম্ভব নয়। তবে এটুকু বলা যায়, খালেদা জিয়াকে সরকার নির্বাচন করতে না দিলে জনগণ আরো বেশি পরিমাণে বিএনপির দিকে ঝুঁকে পড়বে। সে পরিস্থিতিতে দলটির নির্বাচনে যাওয়া অসম্ভব নয়। ’

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতে, খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করা সরকারের জন্য কঠিন। কিন্তু সরকার যদি সে পথে যায়ও, তার পরও বিএনপি নির্বাচনে যাবে। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে গেলে সরকারেরই বেশি ক্ষতি হবে। আবার বিএনপিরও না গিয়ে উপায় নেই। তাদের টিকে থাকতে হলে লড়াই করতে হবে। তবে বিএনপির উচিত হবে সব বিরোধী দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনে যাওয়া।

amardesh247