যারা এই চারদিন পরে আইসা রুটির তাওয়া গরম করতেছেন তাদের বলবো এই চারদিন কি আপনাদের ফেসবুক অফ ছিলো? ফেসবুকে অনেকের সাথে তাল মিলানো যায় বাট বাস্তবতা ভিন্ন । ঘটনা ঘটার ২/১ ঘন্টার মধ্যে আগলা মাতাব্বরি করে আমিই প্রথম বের করেছি এশা নির্দোষ তখনও এত ভিডিও বের হয়নি।
ক্যাম্পাসে লাশের খুব দরকার ছিলো বিএনপি-জামাতের। তারা মরিয়া হয়ে গিয়েছিলো এই আন্দোলনকেই কাজে লাগাতে, কিন্তু তাদের পাতা ফাঁদে পা দেয়নি ছাত্রলীগ। যেভাবে আন্দোলনে ভূল বুঝিয়ে সাধারন ছাত্রদের সম্পৃক্ত করেছিলো তারমধ্যে ছাত্রলীগের হামলার সূযোগ নিয়ে একটা লাশ পড়তো তা হলে অবস্থাটা কি হতো?
যারা এখন ছাত্রলীগের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করতেছেন তারা বুকে হাত দিয়ে বলেন তো এই চারদিনে এত বড় বিপদে ছাত্রলীগের খোঁজ নিয়েছেন। আরেকটা কথা যারা দায়িত্বে থাকে তারাও কিন্ত রক্তে মাংসে গড়া আমার আপনার মতোই মানুষ তারাও কিন্তু তাদের সাধ্যমতোই চেষ্টা করে।
এশার বহিষ্কারের সিদ্ধান্তটা শতভাগ ঠিক হয়নি কিন্তু কোন পরিস্থিতিতে নিয়েছে কাদের সাথে কথা বলে নিয়েছে আমরা কি একবারও জানতে চেয়েছি?
এশার বহিস্কার আমিও প্রত্যাহার চাই তবে এই ঘটনায় ফুটেজে যাদের দেখা যাচ্ছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে তানাহলে গতরাতের মতো আমরা কেউ ঘুমাতে পারবোনা খালি এশার চিৎকার কানে বাজবে “আমার জামা ! আম্মা আমার জামা!!!”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে বলবো অবিলম্বে এশার ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেন, তা না হলে আমরা সাবেক শিক্ষার্থীরা সমবেত হবো খুব শীঘ্রই ।
[লেখকের ফেসবুক থেকে নেওয়া]
pbd.news